শনিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৩
SSC Exam-2014 Preparation Sub: English 2nd paper ২০১৪ সালের এসএসসির প্রস্তুতি ইংরেজি দ্বিতীয় পত্র Tag Questions EXCLUSIVE NOTES: (a).everyone, everybody, someone, somebody, anyone, anybody, no one, nobody, none, each কোন বাক্যের Subject হলে উহা ব্যক্তিকে নির্দেশ করে এবং এ ক্ষেত্রে Tag Question এর Subject হবে they. e.g. Everybody saw you, didn't they? Nobody has seen him, have they? Everyone is waiting, aren't they? (b).all of us/some of us/most of us/everyone of us/none of us কোন বাক্যের Subject হলে Tag Question এর Subject হবে we. e.g. We are none of us getting any younger, are we? Some of us can sing well, can't we? (c).everything,something, anything, nothing কোন বাক্যের Subject হলে উহা বস্তুকে নির্দেশ করে এবং এ ক্ষেত্রে Tag Question এর Subject হবে it. e.g. Nothing was done, was it? Everything is ready, isn't it? (d). neither, seldom, hardly, hardly ever, scarcely, barely, rarely, few, little বাক্যে সাধারনত negative অর্থে ব্যবহূত হয়। তাই এসব বাক্যে not বসেনা। e.g. He hardly comes here, does he? Neither of them did it, did they? He has few friends, has he? A barking dog seldom bites, does it? (e). This / That মূল বাক্যের Subject হলে Tag Question এ it বসে; আর These / Those মূল বাক্যের Subject হলে Tag Question এ they বসে। This is a book, isn't it? These are dolls, aren't they? That was Mr. Hassan on the phone, wasn't it? Those are pencils, aren't they? (f). Subject এর পরে need / needs থাকলে Tag Question এ don't / doesn't ব্যবহূত হয় এবং needn't এর পরিবর্তে need ব্যবহূত হয়। He needs a pen, doesn't he? I need a book, don't I? We need not go there, need we? You needn't worry, need you? (g). Subject এর পরে used to থাকলে Tag Question এ didn't বসে। He used to play football, didn't he? (h). ট্রেন, জাহাজ, দেশ, বিমান, চাঁদ, পৃথিবী, বসন্ত প্রভৃতিকে Feminine gender হিসেবে গন্য করা হয়। সূতরাং এরা মূল বাক্যের Subject হলে Tag Question এর Subject হিসাবে she বসে। তবে এসব ক্ষেত্রে it ও বসতে পারে। The moon shines at night, doesn't she/it? (i). আবার sun, death, summer, war, winter প্রভৃতিকে Masculine gender হিসেবে গন্য করা হয়। সূতরাং এরা মূল বাক্যের Subject হলে Tag Question এর Subject হিসাবে he বসে। তবে এসব ক্ষেত্রে it ও বসতে পারে। Death is common to all, isn't he/it? (j). শিশু, ইতর প্রানী বা জড়বস্তু মূল বাক্যের Subject হলে Tag Question এর Subject হিসাবে it বসে। The baby is smiling, isn't it? IMPERATIVE SENTENCE Imperative Sentence টি Let us (Let's) দিয়ে শুরু হলে question অংশে shall we? এবং অন্য সব ক্ষেত্রে will you? বসে। Let us go out, shall we? Let him do the work, will you? Let's learn English, shall we? Never tell a lie, will you? Let's sing a song, shall we? Do not run in the rain, will you? Let us discuss the matter, shall we? Please help me, will you? Let us swim in the pond, shall we? Have a cup of tea, will you? EXCLAMATORY SENTENCE Exclamatory Sentence এর question অংশে pronoun হিসেবে it বসে। How charming the scenery is, isn't it? What a beautiful garden it is, isn't it? EXERCISE 01.Add Tag Questions to the following sentences. (a).Let's do the work,…………? (b).He may come in time,………….? (c).Someone said so,……………? (d).Sumon will meet me tomorrow,………….? (e).People are afraid of snake,………….? 02. Add Tag Questions to the following sentences. (a).Neither of them complained,………….? (b).Every mother loves her child,………..? (c).I am not very disappointed,…………? (d).Let's have a party,………….? (e).The train left the station,…………? 03. Add Tag Questions to the following sentences. (a).An incident happened before our eyes,…………..? (b).Nobody dislikes flower,…………? (c).Let's go out,…………? (d).Nothing is certain,………..? (e).He will play football,………..? 04. Add Tag Questions to the following sentences. (a).I am your well-wisher,…………? (b).The mother rose in her,………..? (c).You will buy a shirt,………….? (d).The baby is hungry,…………? (e).Let them talk about it,…………..? ANSWER 01.(a).shall we, (b).mayn't he, (c).didn't they, (d).won't he, (e).aren't they 02.(a).did they, (b).don't they, (c).am I? (d).shall we? (e).didn't it? 03.(a).didn't it, (b).do they? (c).shall we (d).is it (e).won't he 04.(a).aren't I, (b).didn't it? (c).won't you (d) isn't it (e).will you
#HSC Exam-2014 Preparation Sub: Business Organization & Management #এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা পাঠদান শেষে কতিপয় জ্ঞান মূলক প্রশ্ন ও উত্তর তৈরি #ব্যবসায় সংগঠন ও ব্যবস্থাপনা বিষয়ের প্রথম পত্রে ব্যবসায় সংগঠন অংশে অংশীদারি ব্যবসায় সংগঠন এবং যৌথ মূলধনী ব্যবসায় অধ্যায় পাঠদান শেষে তোমাদের সুবিধার্থে কতিপয় জ্ঞান মূলক প্রশ্ন বের করা হল। উক্ত জ্ঞানমূলক প্রশ্ন থেকে কিছু প্রশ্ন বহুনির্বাচনি জ্ঞান মূলক অংশে আসতে পারে, কিছু প্রশ্ন অনুধাবন মূলক প্রশ্নে রূপান্তর করা যেতে পারে এবং কিছু প্রশ্ন দিয়ে উদ্দীপক তৈরি করা যেতে পারে। উক্ত উদ্দীপক থেকে আবার জ্ঞানমূলক উত্তর বের করা যেতে পারে। সেই হিসাবে প্রতিটি অধ্যায়ের খুব সীমিত জ্ঞান মূলক প্রশ্ন উদ্দীপক তৈরি করার জন্য নির্বাচন করা যেতে পারে। উদাহরণ হিসাবে অংশীদারি ব্যবসায় কী ? এটি একটি জ্ঞান মূলক প্রশ্ন। ঠিক এই জ্ঞান মূলক প্রশ্নকে অনুধাবন করতে চাইলে হবে, অংশীদারি ব্যবসায় বলতে কি বুঝায় ? আবার এই অংশীদারি ব্যবসায়ের জ্ঞানমূলক উত্তর দিয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ উদ্দীপক তৈরি করা যাবে। তার মানে দাঁড়ালো জ্ঞানমূলক প্রশ্ন সকল প্রশ্ন এবং ঘটনার কেন্দ্র বিন্দু। আর তাই নিম্নোক্ত জ্ঞানমূলক প্রশ্ন সমূহ তোমাদের জন্য উপস্থাপন করা হল। এর থেকে পরবর্তীতে কিছু জ্ঞানমূলক প্রশ্ন দিয়ে আমরা উদ্দীপক তৈরি করার চেষ্টা করব বলে আশা রাখি। ৪র্থ অধ্যায় (ব্যবসায় সংগঠন) অংশীদারি ব্যবসায় সংগঠন: ১. অংশীদারী ব্যবসায় কী ? উত্তর :চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের ভিত্তিতে একের অধিক ব্যক্তি কর্তৃক মুনাফা অর্জনের উদ্দেশ্যে গঠিত ও পরিচালিত ব্যবসাকে অংশীদারি ব্যবসায় বলে। ২.অংশীদারি ব্যবসা কত সালের আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয় ? উত্তর :অংশীদারি ব্যবসা ১৯৩২ সালের অংশীদারি আইন অনুযায়ী পরিচালিত হয়। ৩.অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা কত জন ? উত্তর: অংশীদারি ব্যবসায়ের সদস্য সংখ্যা কমপক্ষে ২ জন এবং সর্বোচ্চ ২০ জন। ৪. ব্যাংকিং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সদস্য সংখ্যা সর্বোচ্চ কত জন ? উত্তর :ব্যাংকিং ব্যবসায়ের ক্ষেত্রে সদস্য সংখ্যা সর্বোচ্চ ১০ জন থাকে। ৫. কোন সম্পর্কের ভিত্তিতে অংশীদারি ব্যবসায়ের সৃষ্টি হয়? উত্তর :অংশীদারদের মধ্যে চুক্তিবদ্ধ সম্পর্কের ভিত্তিতে অংশীদারি ব্যবসায়ের সৃষ্টি হয়। ৬. কোনটি অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি? উত্তর :চুক্তি অংশীদারি ব্যবসায়ের মূল ভিত্তি। ৭.লিখিত চুক্তি ছাড়া অংশীদারি ব্যবসায় কী গঠিত হতে পারে ? উত্তর :লিখিত চুক্তি ছাড়া অংশীদারি ব্যবসায় গঠিত হতে পারে। ৮. অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন কী বাধ্যতামূলক ? উত্তর :অংশীদারি ব্যবসায়ের নিবন্ধন বাধ্যতামূলক নয়। ৯.অংশীদারি ব্যবসায় গঠনে জন্য পৌরসভা থেকে কী সংগ্রহ করতে হয় ? উত্তর :অংশীদারি ব্যবসায় গঠনের জন্য পৌরসভা থেকে ট্রেড লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়। ১০. অংশীদারি ব্যবসাকে প্রধানত কয় ভাগে ভাগ করা যায় ? উত্তর :অংশীদারি ব্যবসাকে প্রধানত ২ ভাগে ভাগ করা যায়। ১১. সাধারণ অংশীদারি ব্যবসায় কী? উত্তর :যে অংশীদারি ব্যবসায়ে সকল অংশীদারের দায় সীমাহীন থাকে এবং ব্যবসায় পরিচালনায় প্রত্যেকেই অংশ গ্রহনের অধিকারী হয় তাকে সাধারণ অংশীদারি ব্যবসায় বলে। ১২.সীমাবদ্ধ অংশীদারি ব্যবসায় কী? উত্তর :যদি কোন অংশীদারি ব্যবসায়ে কোন অংশীদারের দায় সীমিত বা সীমাবদ্ধ থাকে তাকে সীমাবদ্ধ অংশীদারি ব্যবসায় বলে। ১৩. ঐচ্ছিক অংশীদারি ব্যবসায় কী? উত্তর :কোন অংশীদারি চুক্তিপত্রে অংশীদারগণ ব্যবসায়ের স্থায়িত্বকাল বা মেয়াদের সীমানা নির্ধারণ না করলে তাকে ঐচ্ছিক অংশীদারি ব্যবসায় বলে। ১৪.নিদিষ্ট অংশীদারি ব্যবসায় কী? উত্তর :যে অংশীদারি ব্যবসায় নিদিষ্ট মেয়াদ এবং নিদিষ্ট উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য গঠিত হয় তাকে নির্দিষ্ট অংশীদারি ব্যবসায় বলে। ১৫. সক্রিয় অংশীদার কী? উত্তর :যে অংশীদার ব্যবসায়ে মূলধন বিনিযোগ ছাড়াও ব্যবসায়ে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে তাকে সক্রিয় অংশীদার বলে।
#HSC Exam-2014 Preparation Sub: Economics 2nd Paper এইচএসসি পরীক্ষার প্রস্তুতি অর্থনীতি দ্বিতীয় পত্র জাতীয় আয় প্রশ্ন : কোন দেশের জাতীয় আয় পরিমাপের সমস্যাবলী আলোচনা কর। উত্তর : উন্নত দেশগুলোতে জাতীয় আয় পরিমাপের সমস্যা কম হলেও অনুন্নত। উন্নয়নশীল দেশে এ অসুবিধা ব্যাপক। নিুে তা আলোচনা করা হল : ১। সঠিক ও নির্ভরযোগ্য তথ্যের অভাব : জাতীয় আয়ের সঠিক হিসাবের জন্য নির্ভুল তথ্য প্রয়োজন হয়। কিন্তু অনুন্নত প্রশাসনিক কাঠামো, শিক্ষার নিুহার প্রভৃতি কারণে নির্ভুল তথ্য পাওয়া যায় না। ফলে জাতীয় আয় সঠিকভাবে পরিমাপ করা যায় না। ২। কম গণনাজনিত সমস্যা : অনেক ক্ষেত্রেই উৎপাদিত দ্রব্যের কিছু অংশ উৎপাদনকারী নিজে ভোগ করে। যেমন কৃষকেরা নিজেদের উৎপাদিত ফসলের কিছু অংশ ভোগ করে। ভোগকৃত দ্রব্যের মূল্য জাতীয় আয়ের হিসাবে অন্তর্ভুক্ত হয় না। ফলে প্রকৃত জাতীয় আয়ের হিসাব পাওয়া যায় না। ৩। ক্ষয়ক্ষতির খরচ নির্ধারণ : নীট জাতীয় আয় হিসাব করার সময় মূলধনের ক্ষয়ক্ষতির জন্য যে খরচ হয় তা মোট উৎপাদন থেকে বাদ দিতে হয়। কিন্তু উৎপাদন চলাকালে এরূপ খরচ সঠিকভাবে নির্ণয় করা খুবই কঠিন ব্যাপার। ৪। দ্বৈত গণনা সমস্যা : দ্বৈত গণনা সমস্যা জাতীয় আয় পরিমাপে বাধা সৃষ্টি করে । #প্রশ্ন : ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয়যোগ্য আয়ের মধ্যে পার্থক্য লিখ। উত্তর : ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয়যোগ্য আয়ের মধ্যে পার্থক্য : দেশের জনগণ বিভিন্ন পেশা বা ব্যবসা হতে আয় করে। কিন্তু জনগণ তাদের আয়ের সম্পূর্ণ অংশ নিজের প্রয়োজনে ইচ্ছামতো ব্যয় করতে পারে না। ব্যক্তির আয় থেকে তাকে বিভিন্ন প্রকার কর পরিশোধ করতে হয় এবং ঐসব কর পরিশোধ করা বাধ্যতামূলক। কর পরিশোধের পর অবশিষ্ট অর্থ ব্যক্তি ইচ্ছানুযায়ী স্বাধীনভাবে ব্যয় করতে পারে। কোন নির্দিষ্ট সময়ে ব্যক্তি বা পরিবারবর্গের চলতি আয়কে ব্যক্তিগত আয় বলা হয়। পক্ষান্তরে ব্যক্তিগত আয় হতে আয়কর ও অন্যান্য প্রত্যক্ষ কর বাদ দিয়ে যা অবশিষ্ট থাকে তাকেই ব্যয়যোগ্য আয় বলা হয়। ব্যক্তিগত আয় ও ব্যয়যোগ্য আয়ের মধ্যে যেমন ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে, তেমনি তাদের মধ্যে কিছু পার্থক্যও আছে।
#SSC Exam-2014 Preparation Sub: Mathematics ২০১৪ সালের এসএসসির প্রস্তুতি গণিত জ্যামিতি প্রিয় শিক্ষার্থীরা, আজ উপপাদ্যের অনুশীলনী থেকে একটি গুরুত্বপূর্ণ এক্সট্রা সমাধান করব। প্রশ্ন: ABC-এ AB > AC এবংA-এর সমদ্বিখণ্ডক AD, BC বাহুকে D বিন্দুতে ছেদ করে। প্রমাণ করো যেADB স্থূলকোণ। সমাধান: ত্রিভূজ বিশেষ নির্বচন: দেওয়া আছে, ABC-এ AB > AC এবংA-এর সমদ্বিখণ্ডক AD, BC বাহুর সঙ্গে D বিন্দুতে মিলিত হয়েছে। প্রমাণ করতে হবে যেADB একটি স্থূলকোণ। অঙ্কন: AB বাহু থেকে AC-এর সমান করে AE অংশ কাটি এবং D, E যোগ করি। প্রমাণ: AED ও ACD-এ AE = AC [অঙ্কন অনুসারে] AD, উভয় ত্রিভুজের সাধারণ বাহু। এবং অন্তর্ভুক্তDAE = অন্তর্ভুক্ত CAD [ AD, A-এর সমদ্বিখণ্ডক] AED ACD ADE = ADC সুতরাং, ADB ADE [ ADE, ADB-এর একটি অংশ] অর্থাৎ, ADB ADC [ ADC = ADE] কিন্তু, ADB ও ADC-এর সমষ্টি এক সরলকোণ। ADB স্থূলকোণ (প্রমাণিত)
SSC Exam-2014 Preparation Sub: General Science ২০১৪ সালের এসএসসির প্রস্তুতি সাধারণ বিজ্ঞান নিচের উদ্দীপকটি লক্ষ্য কর এবং প্রশ্নগুলোর উত্তর দাও? প্রতিবছর শীতকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় জলাশয়ে প্রচুর পাখি আসে। পাখিগুলোর বেশিরভাগই নানা প্রজাতির হাঁস। শীতকালের শুরু থেকে প্রায় শেষ পর্যন্ত এরা অবস্থান করে। গরমের শুরুতে চলে যায়। শুধু জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নয়, ঢাকা চিড়িয়াখানার জলাশয়েও এ ধরনের পাখি দেখা যায়। ক. এ পাখিগুলো কী নামে পরিচিত? খ. পাখিগুলো এ সময়ে আসার কারণ কী? গ. দেশের সব জলাশয়ে এ ধরনের পাখি দেখা যায় না কেন? ঘ. ‘শুধু আইন প্রণয়ন ও তার প্রয়োগই বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে যথেষ্ট নয়’- তোমার মতামত যুক্তিসহকারে উপস্থাপন কর। উত্তর ক : প্রতিবছর শীতকালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় জলাশয়ে যে পাখি আসে তা শীতের পাখি বা অতিথি পাখি বা Migratory birds নামে পরিচিত। উত্তর খ : পাখিগুলো সাধারণত শীতকালে উত্তরের হিমালয় পর্বতমালা, ইউরোপ ও সুদূর সাইবেরিয়া থেকে আমাদের দেশে আসে। কারণ এ সময় ওইসব এলাকায় প্রচুর শীত বা বরফ পড়ে। ফলে তারা তাদের প্রয়োজনীয় খাবার পায় না। শুধু তাই নয়, এ সময় তারা বংশবৃদ্ধিও করতে পারে না। তাই তারা এ সময় আসে। উত্তর গ : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও ঢাকা চিড়িয়াখানার জলাশয়ে প্রচুর শীতের পাখি দেখা যায়। শীতের এসব পাখির মধ্যে নানা প্রজাতির হাঁস অন্যতম, যেমন- পাতারী, খোঁপা হাঁস, ভূতি হাঁস ইত্যাদি। দেশের সব জলাশয়ে এসব পাখি দেখা যায় না, কারণ- র. সংরক্ষিত স্থান : আমরা জানি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও চিড়িয়াখানা সরকারিভাবে শীতের পাখিদের জন্য সংরক্ষিত স্থান। এখানে পাখিগুলো নির্বিঘ্নে চলাফেরা করতে পারে। তাই পাখিগুলো এসব স্থানে নিরাপত্তা পায় এবং প্রতিবছরই আসে। দেশের অন্যান্য স্থানে তারা নিরাপত্তা পায় না বলে যায় না। রর. পরিবেশ : জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও চিড়িয়াখানার জলাশয় ওই হাঁসগুলোর জন্য অনুকূল পরিবেশের ব্যবস্থা করে। তাই হাঁসগুলো প্রতিবছর এখানেই আসে। আর তাছাড়া ওই জলাশয়ের বাস্তুতন্ত্র পাখিগুলোর জন্য অনুকূল ও পর্যাপ্ত খাদ্য সরবরাহ করে। উত্তর ঘ : শুধু আইন প্রণয়ন ও তার প্রয়োগই বাংলাদেশের বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে যথেষ্ট নয়। কারণ এই আইন অমান্য করে অনেকে নির্বিচারে বন্যপ্রাণী শিকার ও হত্যা করে থাকে। বন্যপ্রাণী রফতানি করে আমরা প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা এবং জীবিকা অর্জন করি। ফলে অধিক হারে বন্যপ্রাণী ধ্বংস করা হয়। এই লোভ থেকে বিরত থাকা উচিত। একই সঙ্গে দেশের জনগণকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করে তোলা প্রয়োজন। বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের জন্য আমাদের উচিত, এদের প্রতি সহানুভূতিশীল হওয়া। সর্বোপরি প্রাকৃতিক পরিবেশ বজায় রেখে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ করা সম্ভব। শুধু প্রত্যক্ষভাবে নয়, পরোক্ষভাবেও বন্যপ্রাণীদের ক্ষতি করা হচ্ছে। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে আমরা প্রতিনিয়ত বৃক্ষ কর্তন করে আসছি। এতে বন্যপ্রাণীর আবাসস্থলের অভাব হচ্ছে। ফলে তাদের সংখ্যা দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে। বন্যপ্রাণীদের প্রতি আন্তরিক হলে এরকম সমস্যার সৃষ্টি হতো না। এখানে আইন খাটিয়ে লাভ নেই। বরং সবাইকে সহানুভূতির পরিচয় দিতে হবে।
>>>[বাংলা ২য় পত্র : ২০১৪ সালের এস এস সি এর প্রস্তুতি]<< -:বহুনির্বাচনি প্রশ্ন :- প্রিয় এসএসসি পরীক্ষার্থী, শুভেচ্ছা নিও। {সন্ধি} ১. স্বরবর্ণের সঙ্গে স্বরবর্ণের মিলনকে কী সন্ধি বলে? ক. বিসর্গ সন্ধি খ. স্বরসন্ধি গ. ব্যঞ্জনসন্ধি ঘ. নিপাতনে সিদ্ধ সন্ধি সঠিক উত্তর: খ. স্বরসন্ধি ২. খাঁটি বাংলায় কোন সন্ধি নেই? ক. বিসর্গ সন্ধি খ. বাংলা সন্ধি গ. স্বরসন্ধি ঘ. ব্যঞ্জনসন্ধি সঠিক উত্তর: ক. বিসর্গ সন্ধি {পুরুষ ও স্ত্রীবাচক শব্দ} ১. ‘তিনি’ কোন পুরুষের রূপ? ক. মধ্যমপুরুষের খ. নামপুরুষের সাধারণ রূপ গ. নামপুরুষের সম্ভ্রামাত্মক রূপ ঘ. উত্তম পুরুষের রূপ সঠিক উত্তর: গ. নামপুরুষের সম্ভ্রামাত্মক রূপ ২. ‘নাটিকা’ কোন অর্থে স্ত্রীবাচক শব্দ? ক. সমার্থে খ. ক্ষুদ্রার্থে গ. বৃহদার্থে ঘ.বিপরীতার্থে সঠিক উত্তর: খ. ক্ষুদ্রার্থে ৩. বাংলা ব্যাকরণে পুরুষ কত প্রকার? ক. তিন খ. চার গ. দুই ঘ. পাঁচ সঠিক উত্তর: ক. তিন ৪. মধ্যমপুরুষ ও নামপুরুষের ক্রিয়ারূপ অভিন্ন থাকে— ক. ভবিষ্যৎকালে খ. অতীতকালে গ. বর্তমানকালে ঘ. বর্তমান ও ভবিষ্যৎকালে সঠিক উত্তর: ক. ভবিষ্যৎকালে {দ্বিরুক্ত শব্দ ও সংখ্যাবাচক শব্দ} ১. দ্বিরুক্ত শব্দগুলো কত প্রকার? ক. তিন প্রকার খ. দুই প্রকার গ. এক প্রকার ঘ. ছয় প্রকার সঠিক উত্তর: ক. তিন প্রকার ২. বিভক্তিযুক্ত পদের দুবার ব্যবহারকে কী বলা হয়? ক. পদাত্মক দ্বিরুক্তি খ. অনুকার দ্বিরুক্তি গ. বাক্যের দ্বিরুক্তি ঘ. ধনাত্মক দ্বিরুক্তি সঠিক উত্তর: ক. পদাত্মক দ্বিরুক্তি ৩. ‘আমি আজ জ্বরজ্বর বোধ করছি’— এখানে দ্বিরুক্ত শব্দ দ্বারা কী বোঝানো হয়েছে? ক. সামান্য খ. আধিক্য গ. আতিশয্য ঘ.ধারাবাহিকতা সঠিক উত্তর: ক. সামান্য ৪. ‘আমার জ্বরজ্বর লাগছে’—কোন শব্দের উদাহরণ? ক. দ্বিরুক্ত শব্দ খ. দেশি শব্দ গ. তদ্ভব শব্দঘ. তৎসম শব্দ সঠিক উত্তর: ক. দ্বিরুক্ত শব্দ ৫. ‘বাবুল হাড়ে হাড়ে শয়তান’— এখানে ‘হাড়ে হাড়ে’ কী অর্থ প্রকাশ পেয়েছে? ক. দুষ্ট অর্থ খ. আধিক্য গ. সতর্কতা ঘ. সময় সঠিক উত্তর: খ. আধিক্য {বচন} ১. বচন অর্থ কী? ক. সংখ্যার ধারণা খ. গণনার ধারণা গ. ক্রমের ধারণা ঘ. পরিমাণের ধারণা সঠিক উত্তর: ক. সংখ্যার ধারণা ২. একবচন ও বহুবচনভেদে বিভক্তিগুলোর কী ধরনের পার্থক্য দেখা যায়? ক. অর্থগত খ. আকৃতিগত গ. উচ্চারণগত ঘ. অবস্থানগত সঠিক উত্তর: খ. আকৃতিগত ৩. কেবল কোন কোন পদের বচনভেদ হয়? ক. বিশেষ্য ও সর্বনাম খ. সর্বনাম গ. অব্যয় ঘ. বিশেষণ সঠিক উত্তর: ক. বিশেষ্য ও সর্বনাম ৪. ‘বচন’ ব্যাকরণের কী জাতীয় শব্দ? ক. পারিভাষিক খ. তৎসম গ. তদ্ভব ঘ. বিদেশি সঠিক উত্তর: ক. পারিভাষিক ৫. কিসের ভেদে ক্রিয়ার রূপের কোনো পরিবর্তন হয় না? ক. কালভেদে খ. বচনভেদে গ. পুরুষভেদে ঘ. বর্ণনাভেদে সঠিক উত্তর: খ. বচনভেদে {পদাশ্রিত নির্দেশক} ১. যে প্রত্যয় নির্দিষ্টতা বোঝায়, তার নাম কী? ক. পদাশ্রিত নির্দেশক খ. সংখ্যা গ. বচন ঘ. উৎসর্গ সঠিক উত্তর: ক. পদাশ্রিত নির্দেশক ২. পদাশ্রিত নির্দেশক সর্বনামের পর টা, টি যুক্ত হলে তা কী হয়? ক. সুনির্দিষ্ট হয় খ. অনির্দিষ্ট হয় গ. নিরর্থক হয় ঘ. ভুল অর্থে সঠিক উত্তর: ক. সুনির্দিষ্ট হয়।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যসমূহ (Atom)